ফোকাস করার জন্য এখানে চাপুন
10:00
অনেক
বছর
আগে,
একটি
ছোট্ট
গ্রামের
পাশে
একটি
বৃহৎ
নদী
ছিল।
নদীর
পাড়ে
থাকা
গ্রামটি
ছিল
একেবারে
নিরিবিলি,
তার
সীমানা
ছিল
প্রকৃতির
অবারিত
সৌন্দর্যের
মধ্যে।
নদীটি
গ্রামের
মানুষের
জীবনের
অঙ্গ
ছিল—তাদের
জন্য
এটি
ছিল
জীবনদায়ী,
তাদের
সারা
দিন
চলে
যেত
নদীর
পাশে
কাজ
করতে,
মাছ
ধরতে,
অথবা
কেবল
নদীর
পানি
দেখে
সময়
কাটাতে।গ্রামের
নাম
ছিল
ধরণীপুর,
আর
সেই
গ্রামের
মধ্যে
এক
ছোট্ট
পরিবার
বাস
করত।
পরিবারটি
ছিল
তিনজনের—বাবা,
মা
এবং
তাদের
একমাত্র
মেয়ে,
মৌমিতা।
মৌমিতা
ছিল
একদম
হাসিখুশি,
প্রাণবন্ত
মেয়ে,
যিনি
সবসময়
অন্যদের
সাহায্য
করতে
আগ্রহী।
তিনি
প্রতিদিন
নদীর
ধারে
বসে
গান
গাইতেন,
কবিতা
লিখতেন
এবং
গাছপালা
বা
পশুপাখির
সাথে
সময়
কাটাতেন।কিন্তু
একদিন,
মৌমিতার
বাবা
অসুস্থ
হয়ে
পড়লেন।
শহরের
হাসপাতাল
থেকে
চিকিৎসকরা
জানালেন
যে,
তাঁর
শরীরে
গুরুতর
রোগ
বাসা
বেঁধেছে
এবং
তাকে
চিকিৎসার
জন্য
দ্রুত
শহরে
নিয়ে
যেতে
হবে।
কিন্তু
গ্রামের
সেতু
ছিল
ভেঙে
পড়ে,
এবং
শহরে
যাওয়ার
জন্য
একমাত্র
পথ
ছিল
নদী
পারাপার
করার
সেতু,
যা
পেরোলে
অনেক
সময়
লাগত
এবং
বিপজ্জনকও
ছিল।মৌমিতার
মায়ের
চিন্তা
বাড়তে
লাগল।
সেতু
না
থাকায়
তারা
কীভাবে
শহরে
যেতে
পারবে?
তার
কষ্ট
লুকাতে
পারছিলেন
না,
কারণ
তাঁর
স্বামী
প্রতিদিন
আরও
বেশি
অসুস্থ
হয়ে
পড়ছিলেন।
তখনই
মৌমিতা
কিছুটা
চিন্তিত
হয়ে
উঠল,
কিন্তু
সে
জানত,
তার
বাবা,
মা
এবং
পরিবারের
জন্য
তাকে
কিছু
করতে
হবে।
তিনি
নদী
এবং
সেতুর
সম্পর্কে
চিন্তা
করতে
শুরু
করলেন।তিনি
মনে
মনে
সিদ্ধান্ত
নিলেন,
সে
নিজেই
একটা
সেতু
তৈরি
করবে—একটি
সেতু,
যা
তাদের
পরিবারের
জন্য
হলেও,
আরেকটি
হৃদয়ের
সংযোগ
সেতু
হতে
পারে,
যাতে
তার
পরিবারের
সবাই
একে
অপরকে
ভালোবাসে
এবং
সব
কষ্টের
মুহূর্তেও
একে
অপরের
পাশে
থাকে।মৌমিতা
শুরু
করল
তার
কাজে।
প্রথমে
সে
নদীর
দুপাশে
কিছু
শক্ত
কাঠ
সংগ্রহ
করতে
লাগল।
তারপর
নিজের
হাতে
সেগুলি
একত্রিত
করে
একটি
শক্তিশালী
সেতু
বানানোর
জন্য
প্রস্তুতি
নিল।
সে
জানত
যে
সেতু
তৈরি
করা
একটি
কঠিন
কাজ,
কিন্তু
তার
দৃঢ়
মনোবল
ছিল।
প্রতিদিন
ভোরে
উঠে,
মৌমিতা
কাজ
শুরু
করত,
আর
সন্ধ্যায়
বাড়ি
ফিরে
তার
বাবা-মায়ের
পাশে
বসে
দিনের
কাজের
কথা
বলত।সেতু
তৈরি
করার
সময়
মৌমিতা
অনেক
বাধার
মুখোমুখি
হয়েছিল।
কাঠগুলোর
সঠিক
আকারে
কাটাতে
সমস্যা
হচ্ছিল,
মাঝে
মাঝে
নদী
থেকে
উড়ে
আসা
বাতাস
তার
কাজকে
কঠিন
করে
তুলত।
কিন্তু
সে
কখনও
হাল
ছাড়েনি।
ধীরে
ধীরে,
তার
কঠোর
পরিশ্রম
এবং
ভালোবাসার
ফলাফল
আসতে
শুরু
করল।
এক
মাসের
মধ্যে,
মৌমিতা
একটি
শক্তিশালী
সেতু
তৈরি
করতে
সক্ষম
হল।একদিন,
সেতু
প্রস্তুত
হল
এবং
মৌমিতা
তার
মা-বাবাকে
নিয়ে
সেতু
পার
হয়ে
শহরে
গেল।
তার
বাবা
মনের
ভিতরে
অনেকটা
আশাবাদী
হয়ে
উঠলেন,
কারণ
তিনি
দেখেছিলেন
যে
তার
মেয়ে
শুধু
নদী
পার
করার
জন্য
নয়,
তার
পরিবারকে
একত্রিত
করতে
এবং
নতুন
আশা
আনতে
একটি
সেতু
তৈরি
করেছে।শহরে
গিয়ে
মৌমিতা
তাদের
বাবা-মাকে
হাসপাতালের
চিকিৎসা
করালেন
এবং,
চিকিৎসার
ফলস্বরূপ,
তার
বাবা
ধীরে
ধীরে
সুস্থ
হতে
লাগলেন।
তার
অসুস্থতা
ভালো
হওয়ার
পর,
মৌমিতা
এবং
তার
বাবা-মা
গ্রামের
ফিরে
এসে
নতুন
জীবন
শুরু
করলেন।
তবে
সে
জানত
যে,
এই
জীবনে
সবচেয়ে
বড়
সেতু
হলো
ভালোবাসা,
যা
মানুষের
মধ্যে
সম্পর্ককে
শক্তিশালী
করে
এবং
কঠিন
সময়েও
একে
অপরকে
সাহস
এবং
শক্তি
দেয়।এটি
শুধু
একটি
সেতু
নয়,
এটি
ছিল
জীবনের
এক
অনন্য
সেতু,
যা
মৌমিতার
সাহস,
প্রেম
এবং
দৃঢ়তার
মাধ্যমে
তৈরি
হয়েছিল।একটি
শান্ত,
চিত্রনায়ক
গ্রামে,
যেখানে
সবুজ
পাহাড়
এবং
মনোরম
পরিবেশ
ঘিরে
রয়েছে,
সেখানে
একটি
পুরনো
manshion
ছিল,
যা
অনেক
দিন
ধরে
abandoned
ছিল।
স্থানীয়রা
এটিকে
"দ্য
হোলো
ম্যানর"
বলে
ডাকত,
কারণ
এটি
এমন
এক
ধরনের
শুনশান,
ভয়ংকর
অনুভূতি
তৈরি
করত,
এমনকি
দিনের
বেলাতেও।
একসময়
যেটি
গ্রামের
অহংকার
ছিল,
সেই
manshion
এখন
খালি
ছিল,
জানালাগুলি
বন্ধ
এবং
দরজাগুলি
মরিচে
রঙে
সিঁড়ে
হয়ে
গিয়েছিল।
বাড়ির
চারপাশের
ঘাস
বন্যভাবে
বেড়ে
উঠেছিল
এবং
কিভাবে
গাছপালা
দেওয়ালের
উপর
উঠে
যাচ্ছিল
যেন
কোনো
জীবন্ত
প্রাণী।এ
বাড়ির
পতনের
গল্পটি
গ্রামে
খুব
পরিচিত
ছিল,
পুরনো
প্রজন্ম
থেকে
নতুন
প্রজন্মের
কাছে
এটি
শোনা
যেত।
মূল
মালিক,
হুইটমোর
পরিবার
ছিল
ধনী
এবং
সম্মানিত।
তারা
শতাব্দীজুড়ে
এই
mansion
এ
বাস
করত,
বড়
বড়
পার্টি
দিত
এবং
দেশের
বিভিন্ন
প্রান্ত
থেকে
অতিথিদের
আমন্ত্রণ
জানাত।
তবে,
এক
মর্মান্তিক
রাতে,
একটি
তীব্র
ঝড়
গ্রামটির
উপর
দিয়ে
বয়ে
যায়।
এটি
ছিল
স্থানীয়দের
মধ্যে
সবচেয়ে
খারাপ
ঝড়,
যার
বাতাসের
শব্দ
ছিল
ভয়ঙ্কর
এবং
বৃষ্টি
এতটা
প্রবল
ছিল
যে,
সড়কগুলো
প্লাবিত
হয়ে
গিয়েছিল।ঝড়ের
মাঝেই,
একটি
আগুন
বাড়ির
মধ্যে
ছড়িয়ে
পড়ে।
কেউ
জানত
না
কীভাবে
আগুনটি
শুরু
হয়েছিল,
তবে
এটি
এতটাই
তীব্র
ছিল
যে
বাড়ির
অভ্যন্তরীণ
বেশিরভাগ
অংশ
ধ্বংস
হয়ে
গিয়েছিল।
আগুনে
হুইটমোর
পরিবারের
সদস্যরা,
অর্থাৎ
মিঃ
এবং
মিসেস
হুইটমোর,
এবং
তাদের
দুই
সন্তান
প্রাণ
হারান।
গ্রামবাসীরা
এই
ট্র্যাজেডির
দ্বারা
হতবাক
হয়ে
গিয়েছিল,
তবে
আগুনের
পরেও
রহস্য
আরো
গভীর
হয়ে
ওঠে
যখন
এটি
জানানো
হয়
যে
বাড়ির
ভল্ট,
যেখানে
অমূল্য
জিনিসপত্র
রাখা
হত,
আগুন
থেকে
অক্ষত
ছিল।আগুনের
পর,
বাড়িটি
অবহেলায়
পরিণত
হয়,
এবং
গ্রামের
মানুষরা
একে
একে
ভুলে
যায়।
তবে
আশ্চর্যজনকভাবে,
কিছু
অদ্ভুত
ঘটনা
ঘটতে
থাকে।
রাতের
দিকে,
কিছু
গ্রামবাসী
দাবি
করত
যে
তারা
বাড়ি
থেকে
অদ্ভুত
শব্দ
শুনেছে।
অন্যরা
বলত
তারা
জানালার
আড়ালে
ছায়া
দেখতে
পেয়েছে।
এমনকি
এক
রাত,
অনেকে
বলেছিল
তারা
দেখতে
পেয়েছে
চেহারা
ছাড়া
কোনো
রহস্যময়
অঙ্গকে
সারা
বাড়ি
ঘুরে
বেড়াতে।
কিন্তু
এসব
রহস্যময়
গল্পের
পরও
কেউ
বাড়ির
দিকে
আগ্রহী
হয়ে
উঠেছিল
না।
বাড়িটি
রহস্য
এবং
ভয়ের
প্রতীক
হয়ে
দাঁড়িয়েছিল।এবার,
গ্রামে
নতুন
এক
সাংবাদিক,
অ্যালেক্স
রেইনল্ডস
এসেছিল।
অ্যালেক্স
ছিল
অনুসন্ধানী
প্রকৃতির
এবং
সব
ধরনের
অতিপ্রাকৃত
ঘটনা
নিয়ে
তার
আগ্রহ
ছিল।
সে
বাড়ির
বিষয়ে
গল্প
শুনে
ছিল,
কিন্তু
সেগুলোকে
সে
শুধুই
গ্রাম্য
কল্পকাহিনি
মনে
করেছিল।
তবে
কিছু
ছিল
যা
তার
মনোযোগ
আকর্ষণ
করেছিল,
এবং
সে
সিদ্ধান্ত
নেয়
বাড়ির
রহস্য
নিজে
জানার
জন্য।
এক
সন্ধ্যায়,
তার
হাতে
একটি
নোটবুক,
একটি
ফ্ল্যাশলাইট
এবং
একটি
ক্যামেরা
নিয়ে,
অ্যালেক্স
বাড়িটি
অনুসন্ধান
করতে
বের
হয়।বাড়ির
কাছে
পৌঁছানোর
সাথে
সাথে
তার
মেরুদণ্ডে
শীতল
অনুভূতি
লাগে।
বাড়ির
চারপাশে
কুয়াশা
ছিল
এবং
একমাত্র
শব্দ
ছিল
তার
পায়ের
নিচে
খরখরে
পাথরের
আওয়াজ।
বাড়িটি
সামনে
উঁচু
হয়ে
দাঁড়িয়ে
ছিল,
জানালাগুলি
অন্ধকার
এবং
ভয়ঙ্করভাবে
বন্ধ
ছিল
এবং
প্রবেশদ্বারটি
এখন
আগাছায়
আচ্ছাদিত
ছিল।
অ্যালেক্স
মরিচে
বাঁধা
জংধরা
গেটটি
খুলে
ভিতরে
ঢুকে
পড়ে।
দরজাটি
সেকেন্ডের
জন্য
ক্ষণস্থায়ীভাবে
খোলামেলা
ছিল,
যেন
তাকে
ভিতরে
ঢুকতে
আমন্ত্রণ
জানানো
হচ্ছে।একটি
দীর্ঘ
শ্বাস
নিয়ে
অ্যালেক্স
ঢুকে
পড়ে
বাড়ির
ভিতরে।
মেঝেটি
ভীষণভাবে
কোলাহল
করছিল,
এবং
কেটে
যাওয়া
কাঠ
এবং
স্যাঁতসেঁতে
গন্ধে
বাতাস
পূর্ণ
ছিল।
সামনে
বিশাল
সিঁড়িটি
ছিল,
মেঝেটি
ধূসর
ধুলায়
আচ্ছাদিত
ছিল
এবং
উপরের
ঝাড়বাতি
ছিল
অনেকটাই
সময়ের
হাতে
পড়ে
থাকা
একটি
পুরনো
স্মৃতি।
অ্যালেক্স
তার
ফ্ল্যাশলাইট
দিয়ে
কক্ষটি
পরীক্ষা
করে,
যেখানে
হুইটমোর
পরিবারের
ছবিগুলি
দেওয়ালে
ঝুলছিল,
তাদের
মুখগুলি
ম্রিয়মান
এবং
উদাসীন।অ্যালেক্স
এক
কক্ষ
থেকে
অন্য
কক্ষে
গিয়ে
জানাল,
একেকটি
আরও
বেশি
ক্ষয়প্রাপ্ত
ছিল।
সে
অনুভব
করতে
পারছিল,
বাড়িটির
ইতিহাস
তার
উপর
চেপে
বসেছে,
কিন্তু
তবুও
তার
মনে
হচ্ছিল
যেন
সে
একা
নেই।
কখনো
কখনো,
সে
ভাবত
যে
কোণায়
কিছু
তার
চোখে
পড়ছে,
যেমন
ছায়া
বা
একটি
ফিসফিস
শব্দ।
কিন্তু
যখনই
সে
তা
দেখতে
ঘুরে
তাকাত,
কিছুই
দেখত
না।সে
বাড়ির
সিঁড়ি
থেকে
নেমে
basement
এর
দিকে
চলে
যায়,
যেখানে
আগুনটি
শুরু
হয়েছিল।
সিঁড়িগুলি
ছিল
সংকীর্ণ
এবং
খাড়া,
এবং
অ্যালেক্সকে
অন্ধকারে
অতি
সাবধানে
চলতে
হচ্ছিল।
সে
নিচে
পৌঁছানোর
পর,
সে
দেখতে
পায়
আগুনের
দাগ,
পুড়ে
যাওয়া
আসবাবপত্র,
এবং
স্থিরতায়
আচ্ছন্ন
পরিবেশ।
তবে,
সেখানে,
এক
কোণে,
অ্যালেক্স
কিছু
অদ্ভুত
আবিষ্কার
করে।একটি
বিশাল
পাথরের
দরজা
দেয়াল
থেকে
আংশিকভাবে
আবৃত
ছিল,
যা
ধ্বংসস্তূপের
মধ্যে
ঢাকা
পড়েছিল।
এটি
কিছু
আলাদা
ছিল,
যা
অ্যালেক্স
আগের
কোনো
কক্ষের
সাথে
তুলনা
করতে
পারছিল
না।
দরজাটি
ছিল
মসৃণ
এবং
ঠান্ডা,
তাতে
অদ্ভুত
প্রতীকগুলি
খোদিত
ছিল।
এটি
খুবই
পুরনো
মনে
হচ্ছিল,
যেন
এটি
শত
শত
বছর
আগে
গোপনে
সীল
করা
হয়েছিল।
অ্যালেক্স
মনোযোগ
দিয়ে
দরজাটি
পরীক্ষা
করতে
থাকে,
তার
হৃদয়
ধুকপুক
করতে
থাকে।
এটি
মূল
mansion
এর
অংশ
ছিল
না,
এটা
পরিষ্কার
ছিল।তবে
পরবর্তীতে,
অ্যালেক্স
একটি
পুরনো
খাতা
পায়,
যা
পাতাগুলি
শুষ্ক
এবং
হলুদ
হয়ে
গিয়েছিল।
লেখাটি
কঠিন
ছিল
পড়তে,
কিন্তু
অনেক
সময়
ধরে
খুঁটিয়ে
খুঁটিয়ে
পড়ার
পর,
অ্যালেক্স
কিছু
গুরুত্বপূর্ণ
শব্দ
পড়তে
পেরেছিল:
"গোপন
ভল্ট,"
"অমূল্য
রত্ন,"
এবং
"হুইটমোরের
উত্তরাধিকার।"খাতাটি
একটি
গোপন
ভল্টের
কথা
বলছিল,
যা
mansion
এর
নিচে
লুকিয়ে
ছিল
এবং
আগুনের
দ্বারা
ক্ষতিগ্রস্ত
হয়নি।
এটি
বলা
হয়েছিল
যে
এই
ভল্টে
হুইটমোর
পরিবারের
সবচেয়ে
মূল্যবান
জিনিসপত্র
ছিল,
যার
মধ্যে
প্রাচীন
রিলিক
এবং
অমূল্য
শিল্পকর্ম
ছিল।
তবে
খাতাটির
সবচেয়ে
রহস্যময়
অংশ
ছিল
একটি
সতর্কতা:
"শাপ
থেকে
সাবধান।
যারা
রত্ন
অনুসন্ধান
করবে
তারা
আর
কখনো
ফিরে
আসবে
না।"এই
গুপ্ত
বার্তা
অ্যালেক্সের
মধ্যে
শীতলতা
তৈরি
করে।
তাহলে
কি
পুরনো
mansion
এর
গল্পগুলো
সত্যি?
এখানে
কি
কিছু
অতিপ্রাকৃত
ঘটনা
ঘটছে?অ্যালেক্স
ভল্টটি
খোলার
সিদ্ধান্ত
নেয়।
সে
ফ্ল্যাশলাইট
নিয়ে
কোনো
যন্ত্র
খুঁজতে
শুরু
করে
যা
দরজাটি
খোলার
জন্য
দরকার।
কিছুক্ষণ
পর,
সে
একটি
লিভার
পায়,
যা
ধ্বংসস্তূপের
মধ্যে
লুকানো
ছিল।
সাহসের
সাথে,
অ্যালেক্স
লিভারটি
টানে
এবং
পাথরের
দরজা
খোলার
শব্দ
হয়।দরজা
খোলার
পর,
সে
এক
সংকীর্ণ
পথ
দেখতে
পায়,
যা
কেবল
অ্যালেক্সের
ফ্ল্যাশলাইটের
আলোকেই
আলোকিত
ছিল।
সে
ধীরে
ধীরে
সেদিকে
এগিয়ে
চলে,
তার
পদধ্বনি
গুঞ্জন
হতে
থাকে।
পথে
আরো
একটি
দরজা
ছিল,
যা
লোহা
দিয়ে
তৈরি,
যেখানে
রহস্যময়
প্রাণী
ও
চিহ্নগুলির
খোদাই
করা
ছিল।
অ্যালেক্স
দরজাটি
খুলে,
এক
বিশাল
কক্ষের
মধ্যে
প্রবেশ
করে,
যার
দেয়ালগুলো
পুরনো
এবং
ধূলিময়
বস্তু
দ্বারা
সজ্জিত
ছিল।কক্ষের
মাঝখানে
একটি
সাজানো
বাক্স
ছিল,
যা
সোনালী
খোদাই
করা
ছিল।
অ্যালেক্সের
হৃদয়
দ্রুত
স্পন্দিত
হতে
থাকে,
এবং
তার
মনে
হয়েছিল
যে
তার
জীবনের
সবচেয়ে
বড়
রহস্যের
কাছাকাছি
পৌঁছেছে।
কিন্তু,
যতই
সে
বাক্সের
দিকে
এগিয়ে
যাচ্ছিল,
তার
মনে
হচ্ছিল
যেন
কিছু
অদৃশ্য
শক্তি
তাকে
বিরত
রাখছিল।অ্যালেক্স
জানত,
সে
এই
রহস্যের
শেষ
প্রান্তে
পৌঁছানোর
আগে,
তাকে
আরও
একবার
ভাবতে
হবে।